আমি বেজি ভীষণ তেজী সর্প মে*রে খাই এই উপকার করি তবুও আমার কদর নাই। ভয় করিনা সর্পকুলের বিষের ফনা দেখে সামনে পেলে লড়াই করি জীবন বাজি রেখে। বিষধর সাপ
নিজেকে ভালো রাখতে গেলে স্বচ্ছতা প্রয়োজন মনের স্বচ্ছতা ও সৌন্দর্য থাকলে সুন্দর হবেন কাউকে সুখী কিংবা খুশি করতে হলেও আগে প্রয়োজন নিজেকে সহজ করে গড়ে তোলা — যাতে মানুষ বুঝতে
সূর্য যেন আগুন ছড়ায় রোহিনী নক্ষত্রে গিয়ে, মৃগশিরা নক্ষত্রে প্রবেশ উষ্ণতা অনেক দিয়ে! ক্ষমা করে প্রভু মোদের শীতল করো ভূমি, দয়া করতে পারবে না কেউ পারো শুধু তুমি। নওতাপে
দুর্নীতির কারিশমা কী রাজনীতি ! কী সামাজিক ব্যবসা সবক্ষেত্রে লাভই যখন সারকথা হয়ে যায় তখন মানুষের কল্যাণ বিষয়টি অপাংক্তেয় আসলে বিত্ত ও ক্ষমতাই হয়ে ওঠে শেষ কথা। টাকার আর ক্ষমতার
বউয়ের ভুল সহজ কথা সহজ হবে সহজ ভাবে ছেড়ে দিলে, লবণ ছাড়া খাবে গিলে হাসি মুখে যাবে মিলে। বউ কতো ভুল করে ধরলে তুমি যাবে মরে ক্ষমা দিও তাঁরে করে
বৈশাখী ঝড়ে সোনার ফসল মাঠে ছিলো নিয়ে গেলো ঝড়ে, নৌকা নিয়ে বৈঠা হাতে এসে ছিলাম ঘরে। ঘরটা আমার নড়েচড়ে ঝড়ো হাওয়ায় পড়ে, কালো মেঘে বিদ্যুৎ চমকায় মনটা কেমন করে। ধমকা
এতটুকু উত্তর দিও আমাকে আমার চারপাশে নিসর্গ সাজানো থরো থরো নদী ও সবুজ দুই কূল, বৃক্ষ আছে পাখির কূজনে শুধু তুমি নেই — তাই একা একা মনে হয় শূন্যতা যেন
বিশ টাকার বেনসন বাবুর কমায় টেনশন। বিশ টাকার দান পরকালের মান। বিশ টাকার পান গালে ভরে খান। বিশ টাকায় নানা বিয়ে কারো হবে না। বিশ টাকার চাল দুঃখীর পেটে মাল।
গ্রীষ্মের তপ্ত দুপুর বেলায় মৃদু হাওয়া পরন্তবেলায় উদাস মন স্মৃতি কথায় একলা বেড়ায় জীবন ভেলায়। কোন সে আলো এসে ছিল মনের আঁধার ঘুঁচিয়ে ছিলো আলোয় আলোয় দীপাবলী হৃদয়খানি রাঙিয়ে
(লিখেছেন শেখ শাহ্ জামাল আহমদ) তেলাপোকা নয় সে বোকা উড়ে এসে দেয় সে ধোকা। খাবার তোমার করবে গোটা নোংরা পায়ে ছাটা পোঁটা! উড়ে পড়বে এসে গায়ে উঠবে শরীর শিরশিরিয়ে। ধরতে