অগ্রযাত্রা সংবাদঃ উক্ত আলােচনার আলােকে একথা স্বীকার করতেই হবে যে, নারীর কর্তব্য হচ্ছে, স্বামী ঘরে আগমন করলে তাকে হাসিমুখে স্বাগতম জানানাে। কেননা, নারীর মুচকি হাসির মধ্যে এতবড় শক্তি নিহিত রেখেছে যে, স্বামী তার স্ত্রীর মুচকি হাসি দেখে অন্তত কিছুক্ষণের জন্য সমস্ত দুঃখ বেদনা ভুলে যায়। পুরুষরা পরিশ্রম করে ক্লান্ত হয়ে পড়লে স্ত্রীর হাসিমুখে কথাবর্তা ও সান্তনা দানে সব দুঃখ বেদনা ভুলে চাঙ্গা হয়ে ওঠে। তার হৃত কর্মশক্তি ফিরে পায় ।যে সব নারী স্বামীর সামনে মুখ ভার করে থাকে, সে ইচ্ছাকৃতভাবেই আপন গৃহকে জাহান্নামে পরিণত করতে চায়। স্বামীর জীবনে সে অশান্তি বীজ বপন করে দেয়। নিম্নোক্ত হাদীসে সেদিকেই ইঙ্গিত করা হয়েছে। উত্তম নারীর পরিচয় দিতে গিয়ে রাসূলে করীম সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়া সাল্লাম বলেন ?
التي تسيره اذا نظر .
স্বামী যখন স্ত্রীর প্রতি তাকায়, তখন স্বামীকে খুশী করে দেয়।” -মিশকাত
এরূপ ক্ষেত্রে স্ত্রী-স্বামীর সামনে সেজেগুজে ও পরিষ্কার পােশাক পরে আসবে। ঘর-বাড়ী, বিছানাপত্র ও অন্যান্য আসবাব পত্র স্বামীর সামনে পরিপাটি করে রাখবে।
Leave a Reply